Skip to main content

Gripen Fighter jet/ গ্রিপেন যুদ্ধবিমান; এর অবাক করা কিছু তথ্য।

এটি হচ্ছে Gripen Fighter jet. মুলত এটি একটি হালকা মাল্টিরোল বিমান যাকে সুইডিশ কোম্পানি সাব (SAAB) তৈরি করেছে এবং নতুন নতুন সংস্করণ নিয়ে কাজ করছে। ভ্যারিয়েন্টভেদে এর প্রতি ইউনিট খরচ ৩০-৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এখন পর্যন্ত প্রায় ২৪৭ টি তৈরি হয়েছে বলে জানা যায়।
এই বিমানটির মজার ব্যাপার হচ্ছে, উদাহরণ স্বরুপ একে মাত্র ১০ মিনিটে একজন টেকনিশিয়ান ও ৫ জন কর্মী যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করতে পারবে রিফুয়েলিং সহ!

তাছাড়া হালকা ওজনে হওয়ায়

এটি ১৮ মিটার প্রস্থ ও ৮০০ মিটার লম্বা রাস্তা থেকেও উড্ডয়ন করতে পারবে।
এপর্যন্ত UK, Czech Republic, Brazil, South Africa, Thailand, HungarySweden নিজেরাও একে তাদের বহরে যুক্ত করেছে। একে প্রথম ১৯৮৭ সাল থেকে তৈরি করা হলেও অনেকগুলো সংস্করণ বের করেছে উৎপাদনকারি কোম্পানিটি।
JAS 39A, JAS 39B, JAS 39C, JAS 39D, Gripen NG (New generation), JAS 39E, JAS 39F এর ভ্যারিয়েন্ট। আরও নতুন ৫ টি সংস্করণ প্রস্তাবিত আছে। ভ্যারিয়েন্ট অনুসারে এর স্পেসিফিকেশন, হার্ডপয়েন্ট সংখ্যা আর অস্ত্র বহনের ধরনও ভিন্ন। গ্রিপেন ১২০ কি.মি. দূর থেকেও যেকোন বিমানকে ডিটেক্ট করতে পারে এবং তৎক্ষণাৎ ই BVR নিক্ষেপে সক্ষম। তাছাড়া এতে Infrared থাকায় একে দিন কিংবা রাত উভয় সময়ই নজরদারির কাজে ব্যাবহার করা হয়।
১৯৮৭ সালে প্রথম উড্ডয়ন পরিচালনা করার পর জানুয়ারী ২০১৭ পর্যন্ত মোট ৯ টি গ্রিপেন দুর্ঘটনার শিকার হয়, যার মধ্যে ২ টি পরিক্ষামূলক অবস্থায় ছিলো। আর সার্ভিসে আসার পর সুইডেন, হাঙ্গেরি, ব্রিটিশদের যথাক্রমে ৪,২,১ টি করে বিমান দুর্ঘটনায় পতিত হয়। তাই একে অনেকটাই নিরাপদ যুদ্দ্ববিমান বলা চলে।
***************************************
চালক – ১ জন (JAS 39D তে ২ জন)
পে-লোড – ৫,৩০০ কেজি
দৈর্ঘ্য – ৪৬ ফুট ৩ ইঞ্চি (দুই-সিটের বিমানের ক্ষেত্রে ৪৮ ফুট ৫ ইঞ্চি)
উচ্চতা – ১৪ ফুট ৯ ইঞ্চি
পাওয়ারপ্লান্ট- ১ × Volvo RM12 আফটারবার্নিং টার্বোফ্যান
পারফর্মেন্স- সর্বোচ্চ গতি – ম্যাক ২ (২,২০৪ কি.মি. প্রতি ঘন্টায়)
সার্ভিস সিলিং – ৫০,০০০ ফুট হার্ডপয়েন্ট: ৮- ১০ টি (ভ্যারিয়েন্ট অনুযায়ী ভিন্ন হয়ে থাকে)



Author: Md Zobaidur Rahman
Source & Photos: Internet

Comments

Popular posts from this blog

নতুন নিয়মে Goethe Institut- Dhaka তে যেভাবে অনলাইনে কোর্স Enrollment process করবেন

২৮ শে আগস্ট ২০২০ থেকে জার্মান A1 লেভেলের কোর্স শুরু হতে যাচ্ছে। এবারের কোর্স রেজিস্ট্রেশন কিছুটা ভিন্ন হতে চলেছে। অনেকেই সকাল এমনকি ভোর ৩ টা থেকেও Goethe Institut- Dhaka তে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকে যা অনেক ক্ষেত্রে নিরাপত্তার ইস্যু করতে পারে। তাই তারা এই সেশন থেকে Enrollment system অনলাইনে আনছে। এটি first‐come, first‐served basis এ হবে । এখানে Enrollment process নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হবে। উল্লেখ্য এখন করোনার জন্য অনলাইনে ক্লাস হচ্ছে, তাই সব কোর্সে ১০% ছাড় দেয়া হচ্ছে। এখন Start Deutsch A1 (German A1) এর ফি ২০,৭০০/= টাকা মাত্র। পূর্বে যা ২৩,০০০ ছিলো। ⚠️ Registration ১৪ জুন, ২০২০ সকাল ৯ টায় থেকে চালু হবে যার সময়সীমা ১৬ জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৫ টা পর্যন্ত থাকবে। ⚠️ আবেদনগুলি সময়সীমার মধ্যেই প্রেরণ করতে হবে। নতুবা আবেদনপত্র গ্রহণযোগ্য হবে না। আবেদনের পর Confirmation E-mail এ আরও নির্দেশাবলী দেওয়া হবে। 👣 Enrollment Steps/ ধাপসমূহঃ ১. আবেদন ফর্মটি পূরণ করতে হবে। একে Electronically / কম্পিউটার থেকেই পূরণ করতে হবে। যেকোনো পিডিএফ এডিটর দিয়ে সহজেই একে পূরণ করা যাবে। নিচে ছবি দেওয়া হলো। ফর্ম ডা...

দূতাবাসের সিদ্ধান্ত/ Visa Rejection হলে যেভাবে আপিল/ Remonstration করবেন

আপনি যদি আপনার ভিসার সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট না হন তবে দূতাবাস আপনাকে আপিল বা Remonstrate (প্রতিবাদ) করার সুযোগ দেবেন। এর জন্য আপনি দূতাবাস নির্ধারিত কিছু সময় পাবেন Remonstrate বা আপিল করার জন্য। তাই, ভিসার সিদ্ধান্ত আপনার পক্ষে না গেলে কিংবা সন্তুষ্ট না হলে ভেঙ্গে পড়ার কিছু নেই। আপনি যদি নিজেকে সঠিক মনে করেন এবং এই সিদ্ধান্তকে অযৌক্তিক ভাবেন তবে আপিল করুন। এর জন্য কোনো উকিল বা আইনজীবির শরণাপন্ন না হওয়াই শ্রেয়। এতে অর্থ এবং সময় দুটোই বাঁচবে। আপিলের জন্য নির্দিষ্ট কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। তারপরও আমি একটা নমুনা লেখার চেষ্টা করেছি। আপনাদের সুবিধার্থে আমি এই নমুনা/ ফরমেট দিয়েছে যে কিভাবে আপনি আপিল করতে পারবেন তা নিয়ে সংক্ষিপ্তভাবে আলোচনা করেছি। এরজন্য আপনাকে প্রথমেই একটি চিঠি লিখতে হবে। আপনি কি কারণে মনে করেন যে দূতাবাসের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক এবং পূর্নবিবেচনা করা উচিত। তবে চিঠিটি যতটা ছোট (২ পৃষ্ঠার মধ্যে লেখা ভালো) করে লেখা যায় ততটা ভালো। ছবিতে দেওয়া নমুনা অনুসারে প্রথমে আপনার ব্যাক্তিগত তথ্য দিতে হবে। পরের প্যারাগ্রাফে/ অংশে আপনার ভিসা কেনো বাতিল হয়েছে এবং আপনি বিশ্বাস করেন যে দূতাবাস কর...

My Experience: Bangladesh Machine Readable Passport (MRP)

Here I will share the reality that I experienced. An MRP Bangladesh passport costs 3450/= Bangladesh Taka (bank draft). My delivery method was normal. ➤ Passport timeframe 2019: 12 February - application submission 24 February - Call from a Special Police branch Officer (for Police Verification) 25 February - Special Branch Officer meet (for Police Verification) 5 March - Pending for Deputy Director/ Assistant Director 6 March - Passport personalization 4 April - Printing succeed 6 April - Quality Check Successful & ready to dispatch 8 April - Delivered to the Regional Passport Office 8 April - Passport is Ready to Deliver, Pending for issuance 9 April - Received from the Regional Passport Office** Here you can get details to step by step: